Structure of Human Eye
Structure of Human Eye: Candidates who are preparing for government jobs are looking for details about the structure and function of the human eye and we know that there are many questions about the structure and function of the human eye in the exam. In this article, we have provided all the information about the structure and function of the human eye.
Structure of Human Eye | |
Name | Structure of Human Eye |
Category | Study Material |
Exam | West Bengal Civil Service(WBCS) and other state exams |
Structure of Human Eye: Definition | মানুষের চোখের গঠন: সংজ্ঞা
Structure of Human Eye Definition:যে জ্ঞানেন্দ্রিয়ের সাহায্যে আমরা বহির্জগতের দৃশ্য অনুভব করি তাকে চক্ষু বা চোখ বলে।চোখ দিয়ে আমরা বহির্জগতের রূপ অনুভব করি তাই চোখকে দর্শনেন্দ্রিয় (Organ of vision )বলে।
The structure of the human eye: position | মানুষের চোখের গঠন:অবস্থান
The structure of the human eye position:মানুষের চোখ দুটি করোটির অক্ষিকোটরে অবস্থিত।অক্ষিকোটর দুটি করোটির অংকদেশে নাসা গহ্বরের দুপাশে অবস্থিত।
The structure of the human eye: Part of the eye|মানুষের চোখের গঠন:চক্ষুর অংশ
The structure of the human eye Part of the eye: মানুষের চোখ প্রধানত অক্ষিগোলক,চক্ষুর রক্ষণমূলক অংশ ,চক্ষু পেশী এবং অশ্রু গ্রন্থি এই চারটি অংশ নিয়ে গঠিত।
1.Eyeball or eyeball(অক্ষিগোলক বা নেত্রগোলক)
অক্ষিগোলক চোখের গোলাকার অংশবিশেষ।এটি স্বচ্ছ তরল পদার্থপূর্ণ গোলকের মত।অক্ষিগোলকের ব্যাস প্রায় 23-25 মিলিমিটার।অক্ষিগোলক তিনটি অংশে বিভক্ত -আবরক বা টিউনিক ,প্রতিসারক মাধ্যম বা রেফ্যাক্টরি মিডিয়া ,অক্ষিপ্রকোষ্ঠ।
2.Protective parts of the eye(চক্ষুর রক্ষণমূলক অংশসমূহ )
চক্ষুর রক্ষণমূলক অংশগুলি হল চক্ষুপল্লব এবং কনজাংটিভা।
3.Eye muscles(চক্ষু পেশী )
অক্ষিগোলক চারটি রেকটাস দুটি অবলিকাস অকুলী এবং একটি লিভেটর প্যালপিব্র্রি সুপিরিওরিস নামক পেশীর সাহায্যে অক্ষিকোটরের প্রাচীরের সঙ্গে যুক্ত থাকে। এই পেশীগুলি আকুলমোটর স্নায়ু দ্বারা বা সংকুচিত হয় ফলে আমরা চোখ দুটিকে বিভিন্ন দিকে সঞ্চালিত করতে পারি।
4.Tear glands(অশ্রুগ্রন্থি )
উভয় চোখের অক্ষিকোটরের বহির্ভাগে যেখানে ঊর্ধ্ব চক্ষু পল্লব অক্ষিকোটরের সঙ্গে যুক্ত থাকে সেই স্থানে বাদাম -আকৃতিবিশিষ্ট অশ্রুগ্রন্থিটি অবস্থিত।অশ্রু-গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত অশ্রুনালী পথে অক্ষিগোলকের নেত্রকলার ওপর ছড়িয়ে পড়ে।

The position and function of the major parts of the eye | চোখের প্রধান প্রধান অংশগুলির অবস্থান ও কাজ
The position and function of the major parts of the eye:চোখের প্রধান প্রধান অংশগুলির অবস্থান ও তাদের কাজ সম্পর্কে নিচের টেবিলে আলোচনা করা হয়েছে।
চক্ষুর অংশ | অবস্থান | প্রধান কাজ |
1.স্কোর | অক্ষিগোলকের পশ্চাদভাগে অবস্থিত বহিরাবরক। | অক্ষিগোলকের পশ্চাদ্ভাগের অন্যান্য স্তরকে রক্ষা করে। |
2.কোরয়েড | অক্ষিগোলকের পশ্চাদভাগে অবস্থিত মধ্য আবরক। | রেটিনাকে রক্ষা করে এবং বিচ্ছুরিত আলোকের প্রতিফলন রোধ করে। |
3.রেটিনা | অক্ষিগোলকের পশ্চাদভাগে অবস্থিত আন্তঃআবরক। | বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠনে সাহায্য করে। |
4.করনিয়া | অক্ষিগোলকের বহিঃঅবরোকের সম্মুখভাগে অবস্থিত। | প্রতিসারক মাধ্যম হিসাবে কাজ করে আলোক রশ্মিকে কেন্দ্রীভূত করা এর কাজ। |
5.আইরিশ | অক্ষিগোলকের সম্মুখভাগে লেন্সের ওপরে অবস্থিত। | তারারন্ধ্রকে অর্থাৎ পিউপিলকে ছোট ও বড় হতে সাহায্য করা। |
6.পিউপিল | আইরিশের মাঝখানে অবস্থিত একটি ছোট্ট ছিদ্র বিশেষ। | এর মাধ্যমে চোখে আলোক রশ্মি প্রবেশ করে। |
7.লেন্স | আইরিশের পশ্চাদভাগে অবস্থিত, ডিউত্তলাকার অংশ। | আলোর প্রতিসরণ ঘটায় এবং আলোক রশ্মিকে রেটিনার ওপর কেন্দ্রীভূত করে। |
8.কনজাংটিভা | কর্নিয়ার বাইরের আচ্ছাদন। | কর্নিয়াকে রক্ষা করে। |
9.আকুয়াস হিউমর | কর্নিয়ার এবং লেন্সের মধ্যবর্তী প্রকোষ্ঠে অবস্থিত। | প্রতিসারক মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। |
10.ভিট্রিয়াস হিউমর | লেন্স এবং রেটিনার অন্তবর্তী প্রকোষ্ঠে অবস্থিত। | প্রতিসারক মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। |
11.ব্লাইন্ড স্পট | রেটিনার এবং অপটিক স্নায়ুর মিলনস্থলে অবস্থিত। | এখানে কোন প্রতিবিম্ব গঠিত হয় না। |
12.ইয়েলো স্পট | তারারন্ধ্রের বিপরীত দিকে রেটিনার ওপরে অবস্থিত। | এখানে প্রতিবিম্ব গঠিন সর্বাপেক্ষা ভাল হয়। |
13.সিলিয়ারি বডি | আইরিশ এবং কোরয়েডের সংযোগস্থলে অবস্থিত। | লেন্সের উপযোজনে সহায়তা করে। |
14.রড কোষ | রেটিনায় অবস্থিত। | মৃদু আলো শোষণ করে। |
15.কোন কোষ | রেটিনায় অবস্থিত। | উজ্জ্বল আলো ও বর্ণ শোষণ করা। |
16.অশ্রু গ্রন্থি | অক্ষিকোটরের উপরিতলে যেখানে উর্দ্ধ -পল্লব যুক্ত থাকে সেখানে অবস্থিত। | অশ্রু ক্ষরণ করে চোখকে আর্দ্র রাখা এর প্রধান কাজ। |
Other Study Materials
FAQ: Structure and Function of the Human Eye | মানুষের চোখের গঠন এবং কার্যকারিতা
Q.একোমোডেশন বা উপযোজনা কাকে বলে?
Ans.স্থান পরিবর্তন না করে চক্ষু -গোলকস্থ পেশী ও লেন্স এর সাহায্যে যে পদ্ধতিতে বিভিন্ন দূরত্বে অবস্থিত বস্তুকে স্পষ্টভাবে দেখা যায় তাকে একোমোডেশন বা উপযোজনা বলে।
Q.মাইওপিয়া কি?
Ans.যে দৃষ্টিতে দূরের দৃষ্টি ব্যবহৃত হয় তাকে মাইওপিয়া বলে। অবতল লেন্স এর চশমা ব্যবহার করলে এই রোগ সেরে যায়।
Q.মনোকুলার ভিসন কাকে বলে ?
Ans.যখন একসঙ্গে দুটি চোখ দিয়ে দুটি পৃথক বস্তুর প্রতিবিম্ব দেখা যায় তখন তাকে মনোকুলার ভিসন বলে।
ADDA247 Bengali Homepage | Click Here |
ADDA247 Bengali Study Material | Click Here |